ব্যাংক আমানতের সুদ কমলেও সঞ্চয়পত্রের সুদ কমছে না । সঞ্চয়পত্রের সুদ মিলছে ১১ শতাংশ এর উপরে । এই কারনে সরকার সঞ্চয়পত্রের উপর করাকরি আরোপ করেছে। এর পরেও সঞ্চয়পত্রের ক্রয় বাড়ছে । চলতি বছর জানুয়ারিতে ১৩৩% বেড়ে ৫ হাজার কোটির অধিক টাকা বেশি হয়েছে।
অর্থবছরে শুরুর প্রথম সপ্তাহের বিক্রি তিনগুন বেড়েছে। সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য মাত্রা গত ডিসেম্বরেই ছাড়িয়েছে। চলতি বছরে সরকার সঞ্চয়পত্র থেকে ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার লক্ষ্যমাত্র ধার্য করে।
গত অর্থবছরের একই সময় একই উৎস থেকে সরকার ঋণ ছিলো ৭ হাজার কোটি টাকা। ২০১৯ সালের মাঝামাঝি সময় থেকে সঞ্চয়পত্র ক্রয়ে সরকার করাকরি আরোপ করে।
১ লক্ষ টাকার বেশি সঞ্চয়পত্র কিনার জন্য CINO ব্যাংক একাউন্ড বাধ্যতামূলক করা হয় ।
সরকার সঞ্চয়পত্র কিনার বিনোয়োগ না কমিয়ে একক নামের সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবে সর্বোচ্চ ৫০ লাখ টাকার এবং দুইতো নামের সঞ্চয়পত্র কিনতে পারবে সর্বোচ্চ ১ কোটি টাকার ।
সারা বাংলাদেশের সঞ্চয়পত্র ক্রয়ের মাধ্যেম এক করার জন্য প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয় । এই প্রযুক্তি ব্যবহারের সারা বাংলাদেশের যেখান থেকেই সঞ্চপত্র ক্রয় করা হোক না কেন তা একবারই গননা করা হবে দুইতো গননা করার সুযোগ থাকছে না ই-সঞ্চয় পত্রে। তাই সঞয়পত্র বেশি ক্রয় করার সুযোগ থাকছে না । এতসব নিয়োম-কানুন এর পরেও কমছে না সঞ্চয়পত্র ক্রয় করা।
মন্তব্য করুন