স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিক বিবর্তন।
বৃহস্পতিবার (৯ ফেব্রুয়ারি) রাজধানীর একটি হোটেলে টেলিকম অ্যান্ড টেকনলোজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক (টিআরএনবি) আয়োজিত ‘স্মার্ট কানেক্টিভিটি ফর স্মার্ট বাংলাদেশ’ বিষয়ক সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় তিনি এসব কথা বলেন।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণে ডিজিটাল সংযুক্তি প্রসারের প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, ‘স্মার্ট বাংলাদেশ হচ্ছে ডিজিটাল বাংলাদেশের ধারাবাহিক বিবর্তন। ডিজিটাল বাংলাদেশের ভিত্তির ওপর স্মার্ট বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠিত হবে। ইন্টারনেট প্রসারের পাশাপাশি ডিজিটাল কনটেন্টের প্রয়োজনীয়তা অপরিহার্য।’ তা না হলে নতুন প্রজন্ম নিজস্ব সংস্কৃতি ভুলে যাবে বলে মন্ত্রী উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘ডিজিটাল কনটেন্টে যতক্ষণ পর্যন্ত দেশীয় সংস্কৃতি যুক্ত না হবে, বিপদের সম্ভাবনা তত বাড়তেই থাকবে। স্মার্ট বাংলাদেশের বড় চ্যালেঞ্জের নাম হবে ডিজিটাল নিরাপত্তা।’ স্মার্ট বাংলাদেশের জন্য স্মার্ট মানুষ তৈরির প্রয়োজনীয়তার কথা উল্লেখ করেন তিনি।
মন্ত্রী আরও বলেন, ‘ইন্টারনেটে কনটেন্ট ফিল্টারিংয়ের উদ্যোগ আমরা গ্রহণ করেছি। এই অবস্থাটা আগামীতে আরও ভয়ংকর হবে। সেটা মোকাবিলা করতে হবে।’
ডাক ও টেলিযোগাযোগ মন্ত্রী বলেন, ‘কম্পিউটার ব্যবসায়ীরা ঘরে ঘরে কম্পিউটার পৌঁছে দিয়েছেন। চাহিদা সৃষ্টি করেছেন। আপনাদেরকেও গ্রামে গ্রামে ইন্টারনেট সংযোগ পৌঁছে দিতে হবে। কেননা, ডিজিটাল রূপান্তর মানেই জীবন-জীবিকার মনোন্নয়ন।
মন্তব্য করুন