গত ৯ জুলাই বিশ্ব কাবাব দিবস পালিত হলো। সুস্বাদু মজাদার খাবরের নাম হচ্ছে কাবাব। কাবাবের ঘ্রাণ আর কাঠ কয়লায় পোড়ানো খবারের স্বাদ কমই আছে পৃথিবীতে ।
জোয়ান-বুড়ো সবারই পছন্দের খাবার হচ্ছে কাবাব। এই শীর্ষস্থানীয় মজাদার কাবাব যুগের পর যুগ বিশ্বে উপাদেয় খবারগুলোর মধ্যে অন্যতম। দেশ বিদেশে কাবাবের মসলা, প্রস্তুত প্রণালী , উপকরন বিভিন্ন দেশে স্ব স্ব বৈশিষ্ট্যে গুণে গুণান্বিত।
গ্রিল করে বা আগুনে ঝলসে দিলেই কিন্তু কাবাব হয় না । পশ্চিমা বিশ্বে বার-বি-কিউ, জাপনির ইয়াকিতোরি, ইন্দোনেশিয়ান সাঁতে, লাতিন আমেরিকায় এন্তিকুচোও কিন্তু আগুনে ঝলসে দিয়ে তৈরি হয় খাবার।
কিন্তু যুগের পর যুগে আরব অঞ্চল, পারস্য, তুর্কিস্তান দেশ গুলোতে বিভিন্ন কায়দায় মসলা মাখিয়ে লোহার শিকের ভিতর দিয়ে ডুকিয়ে আগুনে ঝলসে তৈরি করে সুগন্ধি ও সুস্বাদু কাবাব।
জানা যায় ভারতীয় উপমাদেশে কাবাব আসে আফগান ও মোগলদের হাত ধরেই। অন্যদিকে তুর্কি শিস বা আরব কাবাব ইউরোপসহ অন্য দেশে গিয়ে নাম পেলো কেবাব। আর সেই কেবাব মার্কিন দেশে গিয়ে হলো কাবাব। যা এখন বর্তমান।
মন্তব্য করুন