এখন থেকে ১০ বছর পর দেশে ৬৫ বছরের উপরে জনসংখ্যা হবে দেশের মোট জনসংখ্যার ১২ ভাগ।কিন্তু দেশ জীবনে বড় সংখ্যক দেশের মানুষের নেই আর্থিক নিরপত্তা।
তাই সরকার দেশের ৬০ উর্ধ্ব নাগরিকদের পেনশন সুবিধা নিশ্চত করতে চায় আগামী ৬ থেকে ১২ মাসের মধ্যে। প্রায় ৬ বছর আগে ৬০ উর্ধ্ব দেশের প্রবীণ নাগরিদের পেনশন দেওয়ার কথা বলা হলেও এখন দেওয়া হবে বাস্তব রূপ। সরকার সার্বজনীন পেনশন ব্যস্ততা নিশ্চত করতে সর্বনিম্ম প্রিমিয়াম ধার্য করেছে ১০০ টাকা।
এই পেনশন সুবিধায় আসবে দেশের বেসরকারি খাতের কর্মকর্তা ও কর্মচারিরা। ১৮-৬০ বছরের দেশের সকল নাগরিকরা এই পেনশনের আওতায় আসবে। পেনশনের সুবিধা হিসেবে পাবে এককালীন ও অবসরকালীন ভাতা। কমপক্ষে ১০ বছর চাঁদা দেওয়ার পর মাসিক পেনশন সুবিধায় আওতায় আসবে দেশের জনগন।
পরিকল্পনামন্ত্রী এম এ মান্নান বলেন, “১৮-৬০ বছরের ব্যক্তি এর ভিতর ডুকতে পারবেন। ১০ বছর যদি কন্ট্রিভিউট না করে তাহলে কোয়ালিফাই করবে না সে।”
এদিকে পেনশন বিষয় গত বুধবার (২৩ শে ফেব্রুয়ারী)খোলাসা করেন অর্থমন্ত্রী। তিনি জানান ” জাতীয় পরিচয় উপর ভিত্তি করে দেশের সকল নাগরিক পেনশন হিসাব খোলতে পারবেন। চাকরি পরিবর্তন হলেও বহাল থাকবে হিসাব। ৩০ বছর বয়সে চাঁদা প্রধান শুরু করেন এবং ৬০ বছর বয়স পর্যন্ত চাঁদা প্রধান অব্যহত রাখেছেন , তাহলে অবসরের পর প্রতি মাসে ১৮৯০৮ করে পেনশন পাবেন। বিশেষ এই সুবিধা পেতে বয়স হতে হবে ৬০ বছর। ৭৫ বছর আগে হিসাবধারির মৃত্যু হলে পেনশনের টাকা পাবেন নমিনি।”
মাসিক চাঁদা ১০০০ টাকার বিপরীতে ১০ ভাগ মুনাফা আর ৮ ভাগ আনুতোষিক ধরে প্রথমিক হিসাব কষেছে অর্থ বিভাগ। ১৮ বছর বয়সি কেউ ৬০ বছর পর্যন্ত চাঁদা দিলে পরবর্তী ২০ বছর মিলবে পেনশন সুবিধা । প্রতি মাসে পাবেন ৬৪৭৭৬ টাকা।
আগামী অর্থ বছর থেকে পেনশন সুবিধা শুরু করতে চায় অর্থবিভাগ।
রিপোর্ট/যমুনাটিভির রিপোর্ট অবলম্বনে/
মন্তব্য করুন